১ম থেকে ৩য় শ্রেণির PI সম্পর্কিত সকল ফাইল একসাথে
যেসব নিয়ম-নীতির ভিত্তিতে প্রাথমিকের ১ম থেকে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করতে হবে তার নির্দেশনা নিম্নে উল্লেখ করা হলো-
১। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বর্ষপঞ্জি ২০২৪ এ উল্লিখিত মূল্যায়নের জন্য নির্ধারিত তারিখ অনুযায়ী বিভিন্ন প্রান্তিকের মূল্যায়ন অনুষ্ঠিত হবে। সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিসার রুটিন প্রণয়ন করবেন।
২। সহকারী উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিসারের তত্ত্বাবধানে বিষয় শিক্ষকের মাধ্যমে জ্ঞান, অনুধাবন ও প্রয়োগ মূলক শিখনক্ষেত্র বিবেচনায় বিদ্যালয়/ ক্লাস্টার ভিত্তিক প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করতে হবে।
৩। মূল্যায়ন কার্যক্রম সম্পন্নের জন্য শিক্ষার্থী বা অভিভাবকগণের নিকট থেকে ফি গ্রহণ করা যাবে না।
৪। বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর সংখ্যা অনুযায়ী প্রশ্নপত্র কম্পিউটারে কম্পোজ করে ফটোকপি করতে হবে। প্রশ্নপত্র ফটোকপি ও উত্তরপত্র (খাতা)সহ আনুষঙ্গিক ব্যয় বিদ্যালয়ের আনুষঙ্গিক খাত/স্লিপ ফান্ড থেকে নির্বাহ করতে হবে।
৫। প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির কোনো মুল্যায়ন/পরীক্ষা গ্রহণ করা যাবে না।
৬। পরিমার্জিত শিক্ষাক্রম ২০২১ (প্রাথমিক স্তর) অনুযায়ী ২০২৩ শিক্ষাবর্ষে প্রথম শ্রেণিতে শতভাগ ধারাবাহিক মূল্যায়ন করতে হবে। প্রথম শ্রেণিতে কোনোরূপ প্রান্তিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে না।
প্রাথমিক স্তরের শ্রেণি কক্ষে ধারাবাহিক ও সামষ্টিক মূল্যায়নের একটি নির্দেশিকা প্রাথমিক স্তরের ১ম শ্রেণির জন্য রচিত সকল শিক্ষক সহায়িকা সাথে সংযুক্ত করে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডে ওয়েব সাইটে (www.nctb.gov.bd) আপলোড করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান/শিক্ষকবৃন্দ উক্ত ফাইল ডাউনলোড করে নির্দেশনা অনুযায়ী মূল্যায়ন কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবেন এবং প্রতি প্রান্তিকে শিক্ষার্থীর শিখন অগ্রগতির প্রতিবেদন প্রদান করতে পারবেন।
৭। দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণিতে কোভিড পরিস্থিতির অব্যবহিত পূর্বের নিয়মানুযায়ী মূল্যায়ন সম্পন্ন করতে হবে।
৮। পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত এ আদেশ বহাল থাকবে বলে অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।